ব্রিটিশরা বাংলার ভূখণ্ড ছেড়ে চলে গেলেও তাদের মিশন বাস্তবায়নে নীরবে বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছে। তাদের বিস্তারকৃত অসংখ্য নীলনকশার মধ্যে একটি জঘন্যতম ষড়যন্ত্র হচ্ছে বাঙালি মুসলমানদের চেতনায় নাস্তিক্যবাদের বীজ বপন। আর একাজটি করার জন্যই তারা বেছে নিয়েছে কট্টর ইসলামবিদ্বেষী কিছু অমুসলিম ব্লগার,
বর্তমান বিশ্বে লালনের অনুসারী নামে পরিচিত বাউল সম্প্রদায়, তথা গাঁজা সেবনকারী একটি দল হর হামেশায় দাবী করেন যে, লালন হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ ও খৃষ্টান ধর্ম বাদ দিয়ে নিজেই একটি নতুন ধর্ম বা মতবাদের প্রবর্তক। আর সে ধর্ম বা মতবাদটি অসাম্প্রদায়িক বাউল
বাংলাদেশে খ্রিষ্টান জনগোষ্ঠী বৃদ্ধি করে আলাদা খ্রিষ্টান রাষ্ট্র তৈরীর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে এনজিওগুলো। বিষয়টি অদূর ভবিষ্যতে গভীর শঙ্কার। রহস্যজনক কারণে নীরব সরকার। —————- একদিকে উত্তরাঞ্চল অপরদিকে পার্বত্য এলাকাকে ঘিরে এনজিও এবং আন্তর্জাতিক খ্রিস্টান লবি খ্রিস্টীয় সংস্কৃতি, কৃষ্টি ও ধর্ম প্রচারের লক্ষ্যে
এক নাস্তিক নাবিকের সাথে হযরত ইমাম জাফর সাদিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বিতর্ক হয়েছিল। সে নাবিক বলতো যে আল্লাহ বলতে কিছু নেই (নাউযুবিল্লাহ)। হযরত ইমাম জাফর সাদিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তাকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনি তো জাহাজ চালক,সমুদ্রে কি কখনো তুফানের সম্মুখীন
============================ নাস্তিকদের আপত্তি : কুরানে বার বার উল্লেখ করা হয়েছে পুরুষের থেকে নির্গত বীর্য থেকে সন্তানের জন্ম হয় (Quran ৮৬:৫-৬, ৭৬:২, ২৩:১৩-১৪, ৫৩:৪৫-৪৬, ৮০:১৯, ২:২২৩)! কিন্তু স্ত্রীর ডিম্বানুর যে ভূমিকা সে ব্যাপারে কিছুই বলা হয়নি! এটা কি মুহম্মদের অজ্ঞতা ছাড়া অন্য
মহীশূরের মহান মুসলিম শাসক ও বৈজ্ঞানিক টিপু সুলতানের প্রশংসা করে উগ্র সাম্প্রদায়িক হিন্দুদের তোপের মুখে ভারতের রাষ্ট্রপতি। যা ভারতীয় অসাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মনিরপেক্ষতার ‘উজ্জ্বল’ দৃষ্টান্ত। কিন্তু কথায় বলে- ‘সত্য চেপে রাখা যায় না’। উগ্র সাম্প্রদায়িক হিন্দুরা যতই হিংসা প্রকাশ করুক সত্য প্রকাশ হবেই
ক্রিকেট-ফুটবল-হকি (অর্থাৎ যাবতীয় খেল-তামাশা), গান-বাজনা, নাটক-সিনেমা-টিভি, অভিনয়-মডেলিং ইত্যাদির মানে হলো:- জুয়া, মদ, অবৈধ নারী সম্ভোগ, অবৈধ অর্থ, লুচ্চা, লম্পট, পতিতা, বেহায়া, বদ-চরিত্র, মারামারি, খুনাখুনি, সন্ত্রাস ইত্যাদি। দেশপ্রেমিক হলে তা বুঝতো দেশের কর্ণধাররা। কিন্তু তারা বিভ্রান্ত, মুনাফিক ও দালাল হওয়ায় উল্টো বলে-
ক্রিকেট-ফুটবলারদের (অর্থাৎ খেলোয়ারদের) যৌন কুকীর্তি নতুন কিছু নয়৷ ফুটবল/ক্রিকেট আর যৌনতা যেন সেলিব্রিটি খেলোয়াড়দের জীবনে আষ্টেপিষ্টে জড়িয়ে রয়েছে৷ পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, যে প্লেয়ার যত বড়, তার যৌন কুকীর্তি ততটাই বেশি৷ ফুটবল-ক্রিকেট সংস্কৃতির (অর্থাৎ খেলাধুলার) সঙ্গে যেন পরিপূরক হয়ে গিয়েছে খোলোয়ারদের
ইসলাম বিদ্বেষীরা প্রায়ই রটনা করে থাকে যে, ইসলাম দাসপ্রথাকে ত্বরান্বিত করেছে, দাসদের উপর যৌন নির্যাতন চালানোকে বৈধতা দিয়েছে, মানুষকে পণ্য–সামগ্রী হিসেবে কেনাবেচার বৈধতা দিয়েছে–ইত্যাদি। যিনি খ্বালিক, যিনি মালিক, যিনি রব মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন, فَكُّ رَقَبَةٍ অর্থ: “আর
৯. কারা নবীজী ও আহলে বাইত শরীফ উনাদের শানে মিথ্যা তহমত দেয় জানেন কি? কারা উনাদের নিয়ে ঠাট্টা বিদ্রুপ করে? কারা উনাদের চরিত্র নিয়ে কুরটনা করে? কারা উনাদের শানমান মর্তবা নিয়ে চুচেরা করে জানেন কি? আপনাদের স্বরণ করিয়ে দেই ওরা তারা
৮. আপনারা কি জানেন ঈমান কি? কি করলে বা বললে ঈমানদার হওয়া যায়? ঈমানের মূলনীতি কি? ঈমান কে আনতে হয়? বা ঈমানের মূল কে বা কারা? ঈমান হচ্ছে আল্লাহ পাক এবং উনার নবী ও রসূল হুজুরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়া সাল্লাম ও
৭. আমরাতো আগে ঈমানদার ছিলাম না। আমরাতো আগে মুসলিম ছিলাম না। আমরাতো আগে এক আল্লাহ উনাতে বিশ্বাস ছিলামনা। আমাদের পূর্ব পুরুষরাতো বহু ঈশ্বরবাদে বিশ্বাসী ছিল। তারাতো বিভিন্ন পূজা অর্চনা করতো। অনেক দেবদেবীর পূজা করতো। তারা পাথরের মুর্তিকে আল্লাহ বলে মনে করতো।