যে মসজিদের মেহরাবে বসে গত ৬০ বছর যাবত খতিব সাহেব খুতবা দিয়েছেন, মহান আল্লাহ তাআলার প্রশংসাবাণী উচ্চারণ করেছেন, মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নতের বিষয়গুলো আলোচনা করেছেন, সেই মেহরাবটি আজ সকালে ভেঙ্গে দিয়ে ওখানে মলমূত্র প্রবাহিত করবার জন্য ড্রেন নির্মাণ
সরকার কি জোরপূর্বক মুসলমানদেরকে কাফির বানাতে চায়? সরকার কি মুসলমান না??? সরকার কি মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র আয়াত শরীফ বিশ্বাস করে না? مَن لَّمْ يَحْكُم بِمَا أَنزَلَ اللهُ فَأُولَئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ (৪৪) অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি যা নাযিল করেছেন,
গবেষণাকেন্দ্র মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফের প্রতিবাদী সংবাদ সম্মেলন: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান শান মুবারকে ফ্রান্সসহ সমস্ত শাতিমে রসূলের ধ্বংস কামনায় কঠিন বদদোয়া করার আহবান “আমরা মহান বারী তায়ালা উনার নিকট তোমাদের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত কঠিন বদদুআ
ছাত্র আনজুমানে আল বাইয়্যিনাতের প্রতিবাদী সংবাদ সম্মেলন: ফ্রান্সের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপসহ দ্রুত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের আহবান নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে মানহানীকর যে কোন বিষয় প্রচার, প্রকাশ ও প্রদানকারীর মৃত্যুদ-ের শাস্তি জারীর পাশাপাশি
যিনি খালিক্ব, যিনি মালিক, যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- ওই ব্যক্তির চেয়ে বড় যালিম কে আছে যে পবিত্র মসজিদে মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির আযকার করতে বাধা প্রদান করে।” উল্লেখ্য যে, মসজিদ মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর।
রবীন্দ্রকে কেন্দ্র করে বিভ্রান্তিকর প্রবন্ধ রচনা করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যা. সিরাজুল ইসলামকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে দৈনিক আল ইহসান ও মাসিক আল বাইয়্যিনাত উনার সম্পাদক মুহম্মদ মাহবুব আলম। নোটিশে বলা হয়, ঢাবির ওই অধ্যাপক গত ৭ আগস্ট ২০২০ তারিখে দৈনিক যুগান্তর-এ প্রকাশিত
রেনেট বা রেনিন (Rennet or Rennin): সদ্য হত্যাকরা প্রানীর পেট থেকে রেনেট এনজাইম সংগ্রহ করা হয় যা পনির বানানোর কাজে ব্যবহার করা হয়। তবে পাশ্চ্যাতে রেনেট সংগ্রহ করা হয় শুকোরের পেট থেকে। এটি হারাম । এ কারণে বিদেশী (মুসলিম দেশ ছাড়া)
পবিত্র কুরবানী নিয়ে এদেশে ঘাপটি মেরে থাকা কিছু ইসলামবিদ্বেষী মহল প্রতি বছরই নানা ধরনের চক্রান্ত করে যাচ্ছে। যেমন বিগত বছরগুলোতে যেসব ষড়যন্ত্র করেছিলো তার কিছু নমুনা এখানে তুলে ধরা হলো- ২০০৭ সালে ভারত নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলোতে প্রচারণা চালানো হয়- ‘কুরবানী না করে
পবিত্র কুরবানী মুসলমানদের ঈমানের সাথে অর্থাৎ মুসলমানিত্বের সাথে সম্পৃক্ত, যা গোটা দেশের জন্য শুধু বরকতের কারণই নয়; বরং অর্থনৈতিকভাবেও ব্যাপক সমৃদ্ধির কারণ। এই বরকতময় কুরবানীতে যেন মুসলমানগণ বাধাগ্রস্ত হয়, কুরবানীর সংখ্যা যেন ধীরে ধীরে কমে আসে, কুরবানীতে যেন বিশৃঙ্খল সৃষ্টি হয়
সারাদেশে চলছে তথাকথিত লকডাউন। বাজার ঘাট বন্ধ, সব ধরণের পেশার উৎসও বন্ধ। এমন পরিস্থিতিতে দেশের অধিকাংশ মানুষের ঘরেই নেই খাবার। ফলে লকডাউন ভেঙ্গে রাস্তায় নেমে আসছে সাধারণ মানুষ। ক্ষুধায় কাতর হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছে ত্রাণের আশায়। কোথাও ত্রাণের গাড়ি দেখলে হুমড়ি
‘অসীম ইলম মুবারক উনার অধিকারী’ বিশ্বাস করলে বা বললে যদি ঈমানহারা হতে হয়, তাহলে আইনুল হুদা ওরফে আইনুশ শয়তান লা’নাতুল্লাহি আলাইহি সদরল আমিনকে মাওলানা বলে এবং মাদরাসা থেকে ফারেগ হওয়া ব্যক্তিদেরকে মাওলানা বলা জায়েয বলে, সে নিজেই ঈমানহারা হয়ে বেঈমান হয়ে
বাংলাদেশের বিশাল জনসম্পদের কারণে বিশ্বে এখন এ দেশ অন্যতম বৃহত্তম শ্রমশক্তির দেশ হিসেবে পরিচিত। খোদায়ী রহমতে পরিপূর্ণ এ বিশাল জনশক্তি কখনো হ্রাস পায়নি; বরং দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশে প্রতিবছর ক্রমবর্ধমান হারে শ্রমশক্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে। বলাবাহুল্য, এ বিশাল কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর হাতেই