পরকীয়ার জেরে বাড়ছে হত্যাকান্ড। পরকীয়ায় মত্ত হওয়া আপন মায়ের কাছে নিরাপদ থাকছে না সন্তান। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। নেপথ্যে রয়েছে বিদেশী সাংস্কৃতিক আগ্রাসন ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিমুখতা। সরকারের উচিত পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে সমাজ পরিচালনা করে পরকীয়াসহ সব
একটি কুচক্রী মহল মিথ্যা ও বানোয়াটি তথ্য দিয়ে অপপ্রচার করে থাকে- পর্নো নাকি মুসলিম রাষ্ট্রগুলো দেখে। নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক! অথচ তারা এটা নিয়ে বিশ্বস্ত ও সঠিক পরিসংখ্যানভিত্তিক কোনো রেফারেন্স দিতে পারে না। মূলত তারা নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে ও মুসলিমদের হেয় করতেই
ব্রিটিশিয় কায়দা-কানুন যারা এখনো ছাড়তে পারে নি, যারা এখনো স্যুটেড-বুটেড হয়ে দেশ চালাতে চায়, সেই সব শাসকগোষ্ঠী দিয়ে দেশের উন্নয়ন আশা করা যায় না, মুষ্টিমেয় কিছু পুঁজিবাদী ব্যবসায়ীর উন্নয়ন হয় মাত্র। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে গরিব-মধ্যবিত্ত শ্রেণীর উন্নতি হলেই দেশের সামগ্রীক উন্নয়ন হয়েছে
কে না জানে, মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত ঘর পবিত্র কা’বা শরীফ ভাঙ্গার জন্য এসেছিল আবরাহা নামের ব্যক্তিটি যে ছিল আবিসিনিয়ার শাসকের প্রতিনিধি। আবিসিনিয়ার শাসকের অনুমতিক্রমে সে ইয়েমেনের শাসনকর্তা নিযুক্ত হয়। সে লক্ষ্য করলো, হজ্জের সময় লক্ষ লক্ষ লোক প্রচুর মাল-সম্পদ
একজন বয়োঃপ্রাপ্ত ও সুস্থ বিবেকসম্পন্ন মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য দৈনিক ৫ ওয়াক্ত নামায আদায় করতে হয়। এ পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের নামকরণ পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারাই হয়েছে। যেমন ফজর, যুহর, আছর, মাগরিব ও ‘ইশা। আজ পর্যন্ত কোন মুসলমান এই পাঁচ ওয়াক্ত নামাযকে ওয়াক্তের
বাজারের প্রচলিত মাস্ক সবসময় পরিধান করার কারণে ক্যান্সারসহ নানাবিধ রোগ সৃষ্টি হওয়ার বৈজ্ঞানিক তথ্য-প্রমাণ থাকার পরেও জনগণকে মাস্ক পরতে কেন বাধ্য করা হচ্ছে? এই ক্ষতিকর মাস্ক পরিধান করতে জনগণকে বাধ্য করা এবং হয়রানী করা কি জুলুম নয়? করোনা ভাইরাসের দোহাই দিয়ে
বাঙালি মুসলমানদের শত-সহস্র বছরের ঐতিহ্য হচ্ছে ‘ঘরে ঘরে কুরবানী’। কুরবানীর ঈদ বললেই চোখের সামনে ভেসে উঠে গরুর হাট, মুসল্লিদের তাকবীর ধ্বনি সম্বলিত পশু কুরবানী, গোশত ভাগাভাগি এবং বিতরণ, চামড়া সংগ্রহ, ঘরে ঘরে গোশত দিয়ে তৈরি হরেক রকম খাবারের সুবাস। এই ঐতিহ্যের
সরকার কার কথা শুনে এ ধরণের সিদ্ধান্ত নিলো? সরকারী আমলা-কামলারাতো নানা পথে অঢেল টাকা-পয়সা কামিয়েছে, তাদেরতো চিন্তা থাকার কথা নয়। কিন্তু যে সকল দিনমজুর, দরিদ্র মানুষ যারা দিন আনে দিন খায়, তাদের ব্যপারে কি পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে? তাদেরকে যে সরকার ঘরের
সুন্নাতি নালাইন কাউকে হাদিয়া দেয়াও পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু বর্ণনা করেন, হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দু’ফিতা বিশিষ্ট চামড়ার নালাইন শরীফ (স্যান্ডেল বা জুতা) পরিধান করতেন। (শামায়েলে তিরমিযী, জামউল ওসায়েল, আদাবুন নবী) অর্থাৎ
বেশিরভাগ মাস্ক থেকে জীবন হরণকারী ক্যান্সার হওয়ার বৈজ্ঞানিক তথ্য-প্রমাণ থাকার পরেও জনগণকে মাস্ক পরতে কেন বাধ্য করা হচ্ছে? এই ক্ষতিকর মাস্ক পরিধান করতে জনগণকে বাধ্য করা এবং হয়রানী করা কি জুলুম নয়? করোনা ভাইরাসের দোহাই দিয়ে বেড়েছে মাস্কের ব্যবহার। কিন্তু বাস্তবতা
⁹🌺চতুর্থ দিন স্থান শান্তিনগর🇧🇩 : আজকের বিষয় সম্মানিত ভয়েস রেডিও আল হিকমাহ ডট নেট ও নূরুন আলা নূর এবং সিরাজুম মুনিরা রুম পাল্টক সম্পর্কে আলোচনা: 🌺সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক নির্দেশনা: 🔵সকল প্রকার আযাব-গযব, বালা-মুছীবত থেকে বাঁচতে- বেশি
সীমান্তে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা ভারতীয় বর্ডার গার্ড কর্তৃক রক্তাক্ত হলেও সরকারের প্রতিবাদ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা। গতকাল ইয়ামুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ২০দলীয় জোট আয়োজিত এক স্মরণসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। সরকারের