কে না জানে, মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত ঘর পবিত্র কা’বা শরীফ ভাঙ্গার জন্য এসেছিল আবরাহা নামের ব্যক্তিটি যে ছিল আবিসিনিয়ার শাসকের প্রতিনিধি। আবিসিনিয়ার শাসকের অনুমতিক্রমে সে ইয়েমেনের শাসনকর্তা নিযুক্ত হয়। সে লক্ষ্য করলো, হজ্জের সময় লক্ষ লক্ষ লোক প্রচুর মাল-সম্পদ
একজন বয়োঃপ্রাপ্ত ও সুস্থ বিবেকসম্পন্ন মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য দৈনিক ৫ ওয়াক্ত নামায আদায় করতে হয়। এ পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের নামকরণ পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারাই হয়েছে। যেমন ফজর, যুহর, আছর, মাগরিব ও ‘ইশা। আজ পর্যন্ত কোন মুসলমান এই পাঁচ ওয়াক্ত নামাযকে ওয়াক্তের
বাজারের প্রচলিত মাস্ক সবসময় পরিধান করার কারণে ক্যান্সারসহ নানাবিধ রোগ সৃষ্টি হওয়ার বৈজ্ঞানিক তথ্য-প্রমাণ থাকার পরেও জনগণকে মাস্ক পরতে কেন বাধ্য করা হচ্ছে? এই ক্ষতিকর মাস্ক পরিধান করতে জনগণকে বাধ্য করা এবং হয়রানী করা কি জুলুম নয়? করোনা ভাইরাসের দোহাই দিয়ে
বাঙালি মুসলমানদের শত-সহস্র বছরের ঐতিহ্য হচ্ছে ‘ঘরে ঘরে কুরবানী’। কুরবানীর ঈদ বললেই চোখের সামনে ভেসে উঠে গরুর হাট, মুসল্লিদের তাকবীর ধ্বনি সম্বলিত পশু কুরবানী, গোশত ভাগাভাগি এবং বিতরণ, চামড়া সংগ্রহ, ঘরে ঘরে গোশত দিয়ে তৈরি হরেক রকম খাবারের সুবাস। এই ঐতিহ্যের
সরকার কার কথা শুনে এ ধরণের সিদ্ধান্ত নিলো? সরকারী আমলা-কামলারাতো নানা পথে অঢেল টাকা-পয়সা কামিয়েছে, তাদেরতো চিন্তা থাকার কথা নয়। কিন্তু যে সকল দিনমজুর, দরিদ্র মানুষ যারা দিন আনে দিন খায়, তাদের ব্যপারে কি পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে? তাদেরকে যে সরকার ঘরের
সুন্নাতি নালাইন কাউকে হাদিয়া দেয়াও পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু বর্ণনা করেন, হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দু’ফিতা বিশিষ্ট চামড়ার নালাইন শরীফ (স্যান্ডেল বা জুতা) পরিধান করতেন। (শামায়েলে তিরমিযী, জামউল ওসায়েল, আদাবুন নবী) অর্থাৎ
বেশিরভাগ মাস্ক থেকে জীবন হরণকারী ক্যান্সার হওয়ার বৈজ্ঞানিক তথ্য-প্রমাণ থাকার পরেও জনগণকে মাস্ক পরতে কেন বাধ্য করা হচ্ছে? এই ক্ষতিকর মাস্ক পরিধান করতে জনগণকে বাধ্য করা এবং হয়রানী করা কি জুলুম নয়? করোনা ভাইরাসের দোহাই দিয়ে বেড়েছে মাস্কের ব্যবহার। কিন্তু বাস্তবতা
⁹🌺চতুর্থ দিন স্থান শান্তিনগর🇧🇩 : আজকের বিষয় সম্মানিত ভয়েস রেডিও আল হিকমাহ ডট নেট ও নূরুন আলা নূর এবং সিরাজুম মুনিরা রুম পাল্টক সম্পর্কে আলোচনা: 🌺সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক নির্দেশনা: 🔵সকল প্রকার আযাব-গযব, বালা-মুছীবত থেকে বাঁচতে- বেশি
সীমান্তে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা ভারতীয় বর্ডার গার্ড কর্তৃক রক্তাক্ত হলেও সরকারের প্রতিবাদ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা। গতকাল ইয়ামুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ২০দলীয় জোট আয়োজিত এক স্মরণসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। সরকারের
সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের প্রতিটি বিভাগে, প্রতিটি পদে বিধর্মী, উপজাতিসহ অমুসলিমদের গণহারে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। আমাদের এই দেশে ৯৮ ভাগ মুসলমান। সে হিসেবে দেশের প্রশাসনসহ প্রতিটি বিভাগে চাকরি-বাকরিতে মুসলমানদের প্রাধান্য থাকবে এটাই কি স্বাভাবিক নয়? অবশ্যই স্বাভাবিক, শুধু স্বাভাবিক নয়, এটা ৯৮ ভাগ
মেট্রোরেলের ফলাফল আর যাই হোক না কেন, এতে অন্ততঃ যানজট কমবে না বরং দ্বিগুন হতে বাধ্য। অন্য সব কারণ বাদ দিয়ে শুধু একটা কারনই বিবেচনা করা হোক। সেটা হচ্ছে, যে ষ্টেশনগুলোতে রেল থামবে সেখান থেকে যাত্রীদের গন্তব্য স্থলে যাওয়ার বা আসার
পুণ্যাহ মূলত সংস্কৃত শব্দ। অর্থ কথিত ভালো কাজের সুফল পাবার দিন। জমিদার প্রথার সময় বছরের সূচনার দিন অর্থাৎ পয়লা বৈশাখে অনুষ্ঠান করা হতো। অনুষ্ঠানটি ছিল রাজা-প্রজার দেখা হবার এবং কথা বলার দিন। আসলে পুণ্যাহ ছিল জমিদারদের দিক থেকে আর্থিক স্বার্থ উদ্ধারের