“সম্মানিত ফুরফুরা শরীফ উনার সিলসিলা” #রাজারবাগ_শরীফের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে, জামাত-জঙ্গীবাদ-মৌলবাদ বিরোধী রাজারবাগ দরবার শরীফকে নিয়ে অব্যাহত মিডিয়া ক্যুর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পক্ষপাতদুষ্ট রিপোর্ট এবং সিআইডির ভুল তদন্ত প্রত্যাখান করে এ বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা
নিয়ন্ত্রণহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে নতুন প্রজন্ম। ইন্টারনেটের অবাধ তথ্য প্রবাহে অশ্লীলতার স্রোত একণ এক বিভীষিকা। এই অশ্লীলতা রোধে নিরাপত্তার জন্য সরকার প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি ও মেনে চলার নির্দেশনা দিলেও এখনও তা চালু
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হয়েছে। সবচেয়ে বেশি বেড়েছে প্রথম শ্রেণী থেকে উচ্চ শ্রেণীর কর্মকর্তাদের। ফলে স্বাভাবিকভাবেই সেসব পরিবারের ব্যয়ের মাত্রাও বেড়ে গেছে। যার প্রভাব পড়েছে সমাজ ও বাজারে। অথচ দেশে মাত্র প্রায় ১ শতাংশ লোক তথা ২১ লাখ সরকারি
বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ যারা দিন আনে দিন খায়। হয়তো এদের কারও কারও হাতে ১-২ দিনের বাড়তি খাবারের টাকা থাকে। এরপর তাদের কাজ না থাকলে, আয় না থাকলে এদের না খাবার পালা। কিন্তু যতই লকডাউন আর বিধি-নিষেধ আসুক সরকারী আমলা-কামলারা কি
আবারো দেশের মধ্যে, দশের মধ্যে, জাতির মধ্যে, তথাকথিত করোনার ভীতি জাগিয়ে তোলার লক্ষ্যে সোচ্চার হয়েছে- জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘের প্রতিনিধি নামধারী দেশীয় দালালরা। তাদেরকে করোনার বিশ্বায়নের সহযোগীতার নামে মদদ করছে সরকারী বিভিন্ন সংস্থা। যারা ফুটপাতে ফেরী করে খায়, যারা নিজ ব্যবসা বাণিজ্যের
বর্তমানে মুসলিম বিশ্বের ক্ষতি সাধন করার জন্য পুঁজির পাশাপাশি ইসলামবিদ্বেষীরা যে শক্তিশালী প্রধান হাতিয়ার ব্যবহার করছে তা হলো মিডিয়া। কারণ মিডিয়া হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী এবং দ্রুত প্রচার মাধ্যম। তাই বিশ্ব মিডিয়া যদি তাদের হাতের মুঠোয় থাকে তাহলে তারা সহজেই মুসলিমবিরোধী অপপ্রচার
পরকীয়ার জেরে বাড়ছে হত্যাকান্ড। পরকীয়ায় মত্ত হওয়া আপন মায়ের কাছে নিরাপদ থাকছে না সন্তান। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। নেপথ্যে রয়েছে বিদেশী সাংস্কৃতিক আগ্রাসন ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিমুখতা। সরকারের উচিত পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে সমাজ পরিচালনা করে পরকীয়াসহ সব
একটি কুচক্রী মহল মিথ্যা ও বানোয়াটি তথ্য দিয়ে অপপ্রচার করে থাকে- পর্নো নাকি মুসলিম রাষ্ট্রগুলো দেখে। নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক! অথচ তারা এটা নিয়ে বিশ্বস্ত ও সঠিক পরিসংখ্যানভিত্তিক কোনো রেফারেন্স দিতে পারে না। মূলত তারা নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে ও মুসলিমদের হেয় করতেই
ব্রিটিশিয় কায়দা-কানুন যারা এখনো ছাড়তে পারে নি, যারা এখনো স্যুটেড-বুটেড হয়ে দেশ চালাতে চায়, সেই সব শাসকগোষ্ঠী দিয়ে দেশের উন্নয়ন আশা করা যায় না, মুষ্টিমেয় কিছু পুঁজিবাদী ব্যবসায়ীর উন্নয়ন হয় মাত্র। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে গরিব-মধ্যবিত্ত শ্রেণীর উন্নতি হলেই দেশের সামগ্রীক উন্নয়ন হয়েছে
কে না জানে, মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত ঘর পবিত্র কা’বা শরীফ ভাঙ্গার জন্য এসেছিল আবরাহা নামের ব্যক্তিটি যে ছিল আবিসিনিয়ার শাসকের প্রতিনিধি। আবিসিনিয়ার শাসকের অনুমতিক্রমে সে ইয়েমেনের শাসনকর্তা নিযুক্ত হয়। সে লক্ষ্য করলো, হজ্জের সময় লক্ষ লক্ষ লোক প্রচুর মাল-সম্পদ
একজন বয়োঃপ্রাপ্ত ও সুস্থ বিবেকসম্পন্ন মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য দৈনিক ৫ ওয়াক্ত নামায আদায় করতে হয়। এ পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের নামকরণ পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারাই হয়েছে। যেমন ফজর, যুহর, আছর, মাগরিব ও ‘ইশা। আজ পর্যন্ত কোন মুসলমান এই পাঁচ ওয়াক্ত নামাযকে ওয়াক্তের
বাজারের প্রচলিত মাস্ক সবসময় পরিধান করার কারণে ক্যান্সারসহ নানাবিধ রোগ সৃষ্টি হওয়ার বৈজ্ঞানিক তথ্য-প্রমাণ থাকার পরেও জনগণকে মাস্ক পরতে কেন বাধ্য করা হচ্ছে? এই ক্ষতিকর মাস্ক পরিধান করতে জনগণকে বাধ্য করা এবং হয়রানী করা কি জুলুম নয়? করোনা ভাইরাসের দোহাই দিয়ে