মৃত্যু যে শ্বাশত সত্য- এটা মহান আল্লাহ পাক তিনিও পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক করেছেন। এ সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “প্রত্যেক নফসকে, প্রত্যেক মানুষকে তথা জিন-ইনসানসহ সমস্ত মাখলুকাতকে মৃত্যুবরণ করতে হবে।” (পবিত্র সূরা আল
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করে জানিয়েছেন যে, কেউ মু’মিন-মুসলমান হতে হলে তাকে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ন্যায় ঈমান আনার জন্য এবং উনাদেরকে উত্তমভাবে অনুসরণ করতে বলেছেন। এখন যদি
মুসলিম শাসনের সময়ে বাংলাদেশে শিক্ষিত হিন্দুদের সংস্কৃতি নিয়ে প্রাবন্ধিক নীরদ সি চৌধুরী তার রচিত ‘আত্মঘাতী বাঙালী’ গ্রন্থে মন্তব্য করেছে- “বাঙালি হিন্দু পুরুষ ইংরেজ রাজত্বের আগে একমাত্র মুসলমান নবাবের কর্মচারী হইলে মুসলমানী পোষাক পরিত, উহা অন্দরে লইয়া যাওয়া হইত না। বাহিরে বৈঠকখানার
একটি দুটি নয়, ধারাবাহিকভাবে এক এক করে তারা এগুচ্ছে। বুঝাই যাচ্ছে, তারা প্লান করে পরিকল্পনা করেই কাজগুলো করছে। প্রথমে তারা কুরবানীর পশুতে বিষ আছে, অ্যানথ্যাক্স আছে ইত্যাদি বলে বলে মানুষের মনে কুরবানীর গরু ছাগল নিয়ে ভীতি ছড়ানো শুরু করে। তার সাথে
কথিত ‘সামাজিক স্ট্যাটাস’ বজায় রাখতে গিয়ে মুসলমানরা যে কি রকম বেহাল অবস্থায় পড়েছে, এটা ভালোভাবে উপলব্ধি করার জন্য একটি ঘটনা উল্লেখ করতে হয়…. কিতাবে বর্ণিত আছে, এক পিতা তার পুত্রকে নিয়ে একটি গাধা বিক্রয় করার জন্য হাটের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলো। পথিমধ্যে
লাখেরাজ সম্পত্তি বলা হয় নিষ্কর বা শুল্ক মুক্ত ভূমিকে। মুসলিম শাসন আমলে মুসলিম শাসকগণ কর্তৃক এ অঞ্চলের মুসলিম ছূফী-দরবেশ ও আলিম-উলামা উনাদেরকে প্রশাসনের তরফ থেকে নিষ্কর অর্থাৎ বিনা খাজনায় হাজার হাজার বিঘা সম্পত্তি দেয়া হতো; যাতে করে উনারা নির্বিঘ্নে ইসলামী
ইন্টারনেট খুললে, দেশের পত্র-পত্রিকাগুলোর পাতা উল্টালে বেপর্দা, বেহায়া আর ইসলাম নিষিদ্ধ কাজগুলোরই প্রশংসা। অমুক নারী খেলোয়াড় এটা জিতেছে, অমুক নায়িকা এটা করেছে সেটা করেছে। যেন সে বিরাট কিছু। অথচ সে যে বিবস্ত্র প্রায় পোশাক পরে লাখো পুরুষদের সামনে শারীরিক কসরত করে
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত পবিত্র দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক। সরকারি হিসেবে দেশের মুসলমানের সংখ্যা নব্বইভাগ
‘আজ নগদ কাল বাকি’ -এটা দোকানদারের ভাষা। কারণ দোকানদার জানে ‘কাল’ তথা আগামীকাল তো আর আসবে না, প্রতিদিনই ‘কাল’ আজ হয়ে যাবে। আমরা সবাই সহজে এ বিষয়টি ব্যবসা-বাণিজ্য, লেনদেনের ক্ষেত্রে খুব ভালোভাবে বুঝলেও নিজের সাথে কিন্তু ঠিক এ বাক্যটির বিপরীত প্রতারণাটিই
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পবিত্র কুরআন শরীফ সূরা বাক্বারা শরীফ ১৩নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করে জানিয়ে দিয়েছেন যে, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান এনেছেন তদ্রƒপ অন্যান্য সকলকে
কিতাবে একটি ঘটনা বর্ণিত আছে। একবার এ ব্যক্তি কোনো একটি মজলিসে বসা ছিলো। তার উপস্থিতিতেই কিছু লোক সেখানে উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের নিয়ে কটূক্তিকর কিছু কথা বললো। লোকটি শুনেও না শুনার ভান করে থাকলো। অত:পর সে বাসায় ফিরে ঘুমিয়ে পড়ার
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইউস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, ক্বইয়ূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যূল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, জামিউল আলক্বাব, আওলাদে রসূল, মাওলানা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বাৎসরিক ছুটি কাটানোর বিষয়টি