মহান তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বিভিন্ন জায়াগায় অধিকাংশ লোকের অনুসরণ করা থেকে বান্দাদের সতর্ক করেছেন। এখানে কয়েকটি পবিত্র আয়াত শরীফ উল্লেখ করা হলো- (১) “যদি তুমি দুনিয়ার অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তবে তারা তোমাকে মহান আল্লাহ পাক উনার পথ
পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনাকে বলা হয় উম্মুল কুরআন শরীফ। অর্থাৎ পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে যে ইলম মুবারক আছে, তাই সংক্ষেপে আছে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনার মধ্যে। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র এ সূরা শরীফ উনার ৫ ও
প্রত্যেক প্রাণীই তার শত্রুকে খুব ভালো করে চিনে। আর সেই শত্রু থেকে নিজেকে রক্ষা করার ফিকির সবসময় সে করে থাকে। মানুষ হচ্ছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাণী। তাদের মধ্যে আবার শ্রেষ্ঠ হচ্ছেন মুসলমান জাতি। তাহলে মুসলমানগণ উনাদের সবচেয়ে বড় শত্রু কারা। তা কি
মৃত্যু যে শ্বাশত সত্য- এটা মহান আল্লাহ পাক তিনিও পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক করেছেন। এ সম্পর্কে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “প্রত্যেক নফসকে, প্রত্যেক মানুষকে তথা জিন-ইনসানসহ সমস্ত মাখলুকাতকে মৃত্যুবরণ করতে হবে।” (পবিত্র সূরা আল
সম্মানিত মুসলমান উনাদেরকে যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি “আইয়্যামুল্লাহ” অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত দিবসসমূহ পালন করার জন্য আদেশ মুবারক করেছেন। বিপরতী পক্ষে মহান আল্লাহ পাক উনার শত্রু কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বিজাতীয়দের প্রবর্তিত ও পালিত দিবসসমূহ পালন করতে নিষেধ
১) একজন মুসলমান সর্বক্ষেত্রে মহান আল্লাহ পাক এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সকল বিষয়ে ফয়সালাকারী হিসেবে মেনে নিবেন। উনারা যে আদেশ মুবারক করেছেন, তার খিলাফ কখনো চিন্তাও করবেন না। ২) একজন মুসলমান কখনোই
কোন এক বুজুর্গ ব্যাক্তিকে খাটিয়ায় লাশ নিয়ে যাওয়া দেখে এক ব্যাক্তি জিজ্ঞাসা করেছিলেন এই লাশ কার? সেই বুজুর্গ ব্যাক্তি উত্তর দিয়েছিলেন, লাশ টা আপনার। সেই লোকটা উত্তর শুনে হতভম্ব হয়ে গিয়েছিল। সেই বুজুর্গ ব্যাক্তিকে আবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল এই লাশ টা
একবার আমি এক হাসপাতালে গিয়েছিলাম ডাক্তার দেখাতে । বসার মত কোন জায়গা পাচ্ছিলাম না। হঠাৎ চোখে পরলো একটা চেয়ার খালি কিন্তু পাশে এক হিন্দু মহিলা বসা, যেহেতু আর কোন সিট খালি নাই তাই কিচ্ছু করার নেই বসে পরলাম। আমি বসতেই ঐ
আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিলে সাধারণত গরুর গোশত পোলাও প্যাকেট বিতরণ করা হলেও এবার এই আইটেম বাদ দেয়া হচ্ছে। এবার মোরগপোলাও দিয়ে কাউন্সিলর, ডেলিগেট ও অতিথিদের আপ্যায়ন করা হবে। এমন ঘটনা শুধু সরকারীভাবেই নয়, অনেক জায়গাতেই হচ্ছে। মুসলিম এই দেশ বাংলাদেশের অনেক
আগে কয়েকটি খবর দেখুন পরে মুল কাহিনীটা বলব। খবর ০১- ০৩/০৫/২০১৬ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি স্বাধীন কমিশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে যে বিশ্বজুড়েই ধর্ম পালন ও ধর্মীয় মত প্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব হচ্ছে যাতে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। রিপোর্ট করেছে- নিউ
হাওয়ায়েজে আছলিয়া তথা নিত্যপ্রয়োজনীয় আসবাবপত্র, মাল-সামানা ইত্যাদি বাদ দিয়ে এবং কর্জ ব্যতীত নিজস্ব মালিকানাধীন সাড়ে সাত ভরি স্বর্ণ অথবা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রূপা এক বছর কারো নিকট থাকলে তার উপর যাকাত ফরয। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমরা
আমরা মুসলমানরা প্রতিদিন বিতরসহ পাঁচ ওয়াক্ত নামাযে কমপক্ষে ৩২বার পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করি এবং পবিত্র ঈসালে সওয়াবসহ আরো অনেক আমলে আমরা পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করি। এখন বুঝার এবং ফিকির করার বিষয় হচ্ছে- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে