আপনার পরনে খ্রিস্টানদের পোশাক শার্ট, প্যান্ট। গলায় টাই। মুখে নেই দাঁড়ি। মাথায় নেই সুন্নতী টুপি। কয়েকজন খ্রিস্টান, নাস্তিকদের সাথে থাকলে আপনাকে আলাদাভাবে চিনাই তো যাবে না। এরপরও আপনি দাবি করেন- আপনি মুসলমান। এ তো গেলো আপনার বাহ্যিক বেশভূষার কথা। আপনাকে
একাত্তরে বাঙালি মুসলমানরা পাকিস্তানী বাহিনীর বিরুদ্ধে বিজয় অর্জন করেছিল। এই বিজয় অর্জন সম্ভব হতো না, যদি না বাঙালি মুসলমানরা পশ্চিম পাকিস্তানী যালিম শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ পোষণ করতো। এ প্রসঙ্গে একাত্তরে ‘চরমপত্র’ অনুষ্ঠানের পাঠক এমআর আখতার মুকুলের রচিত ‘গয়রহ’ নামক গ্রন্থের ১৫১-১৫২
সেই দিন একাত্তর টিভির একটা টক শো শুনছিলাম, বিষয়বস্তু-রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। নিয়ে আসা হয়েছে তিন জন ইসলামী ব্যক্তিত্বকে। অনুষ্ঠানটির এক পর্যায়ে ফোনে এক দর্শক ফোন করে, দর্শকের প্রশ্নটা ছিলো এরকম- “ইসলামের এত ভাগ কেন ? একেক জন কেন একেক ইসলাম পালন করেন,
অং সান সুচি। যাকে মিয়ানমারের কুফরী গণতন্ত্রের নেত্রী বলা হয়ে থাকে। মিয়ানমারের রোহিঙ্গা ইস্যুতে তাকে হর্তাকর্তা হিসাবে আর্বিভূত হতে দেখা যায় এবং বিশ্ব মিডিয়া প্রচার করে থাকে যে, এই ইস্যুতে সে অনেক নমনীয়। কিন্তু আসলেই কি তাই? আসলে তা নয়। কারণ
যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার উপর পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করেছেন, আখিরী নবী, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর ঈমান এনেছেন, উনাকে সম্মানিত নবী ও রসূল হিসেবে এবং একমাত্র আদর্শ হিসেবে মেনে নিয়েছেন, সর্বোপরি আহলে
বাংলাদেশ নামের এই ভূখণ্ড মুসলমানগণ উনারাই আবাদ করেছেন। পৃথিবীর বুকে এক সমৃদ্ধ মানচিত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন; কিন্তু কোনো হিন্দু কখনই বাংলার ভালো চায়নি। হিন্দুরা বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত দেশ হিসাবে গড়া তো দূরে থাক; কিভাবে এই দেশের স্বাধীন সত্ত্বাকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে ফেলা
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তি বাহিনী যখন দেশের ৯৫-৯৯ শতাংশ অঞ্চল মুক্ত করে ফেলেছিল, ঠিক তখন ৩রা ডিসেম্বর ভারতীয় তস্কর বাহিনী লুটপাট করার জন্য বাংলাদেশে প্রবেশ করে। তারা ১৬ ডিসেম্বরের পর বাংলাদেশ জুড়ে নজিরবিহীন লুটপাট চালিয়েছিলো। ৯৩ হাজার পাকিস্তানী সৈন্যদের ফেলে
ভারত এমন একটি দেশ, যার রাষ্ট্রযন্ত্র ও কূটনীতি পরিচালিত হয় হিন্দুদের পুরাণে বর্ণিত হিন্দুয়ানী ধূর্ততাতে কেন্দ্র করে। ভারতের গোয়েন্দাসংস্থা ‘র’ এর কথাই যেমন ধরা যাক, তারা প্রাচীন ভারতের হিন্দু কূটবিদ চাণক্যের নীতি অনুসরণ করে। যে কারণে ‘র’ এজেন্টদেরকে বলা হয় ‘চাণক্যবাদী’।
বর্তমান সময়ে এদেশের কথিত বুদ্ধিজীবী শ্রেণী মানেই নাস্তিক গোষ্ঠী, এমনটি সবাই মনে করে। অথচ বাংলাদেশের এই বুদ্ধিজীবী শ্রেণী গঠিত হয়েছিল পাকিস্তান আন্দোলনকে কেন্দ্র করে। মুসলমানদের আলাদা ভূখণ্ডের দাবিতে সাতচল্লিশের আগে যেই বুদ্ধিবৃত্তিক প্রচেষ্টা, তার পুরো দায়িত্বই ছিল বাঙালি মুসলমান কবি-সাহিত্যিক ও
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আহলে কিতাব-অর্থাৎ ইহুদী-নাছারারা চায় মুসলমান উনাদেরকে ঈমান আনার পর আবার কাফির বানিয়ে দিতে। তাদের হিংসা বশত!” (পবিত্র সূরা বাকারা শরীফ)। খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক
সাবেক প্রধান বিচারক এবিএম খায়রুল হক বলেছে, “বাংলাদেশ সকলের জন্য। সকলের কথাই আমাদের শুনতে হবে। সকলে যে যার যার ধর্ম পালন করতে পারে। এমনকি যে ধর্ম মানেও না, দেশটি তারও। আল্লাহ কিন্তু তাকেও খাওয়াচ্ছেন, পরাচ্ছেন, প্রতিপালন করছেন- সে কথাগুলো আমাদের মনে
৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশ বাংলাদেশ। কিন্তু এখানকার মুসলমানদের ঈমানী জজবা আজ কোথায়? কারণ দেশের বর্তমান পরিস্থিতির বিষয়ে কি বাংলাদেশের মুসলমান অবগত নয়? রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধান থেকে তুলে দেয়ার জন্য মাত্র ২%-এরও কম বিধর্মীরা হাইকোর্টে রিট করেছে। এই ২% বিধর্মীর এতো