১৯শে শাওয়াল শরীফ ১৪০৮ হিজরী। আনুষ্ঠানিকভাবে সূচনা হয়ে গেলো এক জান্নাতী বাগানের। সেই বাগান আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠা করলেন পঞ্চদশ হিজরী শতকের মহান মুজাদ্দিদ, যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, হাকিমুল হাদীছ, জাব্বারিউল আউয়াল,
হজ্জকে বলা হয় জামিউল ইবাদত। সামর্থ্যবানদের উপর জীবনে একবার হজ্জ করা ফরয। মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী-খ্রিস্টানদের চক্রান্ত এখানেও থেমে নেই। কালামুল্লাহ শরীফ-এ খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “আহলে কিতাবদের (ইহুদী-খ্রিস্টানদের) অধিকাংশ চায় কি করে মুসলমানদের ঈমান আনার পর আবার
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “আর আপনি তাদেরকে যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিনগুলো সম্পর্কে জানিয়ে দিন। নিশ্চয়ই এর মধ্যে প্রত্যেক শোকরগুজার ও ধের্যশীল বান্দার জন্য বিশেষ নির্দশন
খাযীনাতুর রহমাহ মাখযানুল মা’রিফাহ, খলীফাতুল উমাম, আওলাদে রসূল হযরত শাহযাদা হুযূর ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার শান-মান, ফাযায়িল ফযীলত ও বুযুর্গী বিরল, বেমেছাল ও অবর্ণনীয় যা কুল-কায়িনাতের জিন ও ইনসানের পক্ষে বর্ণনা করা অভাবনীয়, অকল্পনীয় ও দুষ্কর বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত। তবে মহান আল্লাহ
‘শাহযাদাহ’ এটি মূল নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয় না। বরং ছিফত বা গুণবাচক নাম বা উপাধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। অনেক সময় ব্যক্তির মর্যাদার কারণে উনার মূল নাম বা ডাক নাম নিয়ে সম্বোধন না করে উনার বিশেষ কোনো লক্বব বা উপাধি দ্বারা
অনেকে মনে করে যে, ‘তারাবীহ’ অর্থ তাড়াতাড়ি। তাই তারাবীহর নামায তাড়াতাড়ি পড়তে হয়। বাস্তবিক সমাজে এটাই পরিলক্ষিত হচ্ছে যে, সূরা তারাবীহ হোক আর খতম তারাবীহ হোক উভয় প্রকার জামায়াতে ইমাম বা হাফিয ছাহেবরা দ্রুত সূরা-ক্বিরায়াত পাঠ করে নামায শেষ করেন। বিশেষ
শা’বান মাস মুসলমানগণের নিকট অত্যধিক সম্মানিত ও বরকতপূর্ণ মাস। হাদীছ শরীফ-এর কিতাবসমূহে শা’বান মাসের অনেক ফযীলত বর্ণনা করা হয়েছে। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “শা’বান হলো
পবিত্র রজব মাসের অন্যতম মহান রাত্রি পবিত্র মি’রাজ শরীফ-এর মুবারক রাত সম্পর্কে অনেক ধর্মব্যবসায়ী আবোল-তাবোল লিখেছে, বলেছে। তাদের একটাই উদ্দেশ্য যাতে ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ উক্ত মহান রাত্রির ফাযায়িল ফযীলত অনুধাবন করে যেন এর নিয়ামতের হিস্যা লাভ করে জান্নাতী না হয়। কারণ বান্দারা
‘উকনা’ নামক কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র শবে বরাতে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট এসে বললেন, হে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আজকের এই শবে বরাত-এর রাত্রিতে